তিন দেশ ও দেশীয় একটি কোম্পানি থেকে এক লাখ ৩০ হাজার টন সার কিনবে সরকার। এরমধ্যে ৭০ হাজার টন এমওপি ও ৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার রয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ৭২২ কোটি ১৭ লাখ ৩৩ হাজার ৭২০ টাকা।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) দুপুরে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, কানাডা থেকে ৪০ হাজার টন এমওপি সার আমদানি করা হবে। প্রতি টন ৩৫৬ দশমিক ২৫ মার্কিন ডলার দরে এর দাম পড়বে ১৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা।
মরক্কো থেকে কেনা হবে ৩০ হাজার টন সার। প্রতি টন ৫৬৮ দশমিক ৬৭ মার্কিন ডলার দরে এতে ব্যয় হবে ২০৮ কোটি ৮১ লাখ ৫৬ হাজার ২৪০ টাকা।
সৌদি আরব থেকে আমদানি করা হবে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার। প্রতি টন ৪২২ দশমিক ৬৬ মার্কিন ডলার দরে এর দাম পড়বে ১৫৫ কোটি ৪৫ লাখ ৪৩ হাজার ৪৮০ টাকা।
এছাড়া কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো), বাংলাদেশের কাছ থেকে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। প্রতি টন ৩৯০ দশমিক ৭৫ মার্কিন ডলার দরে এই সার কিনতে সরকারে খরচ করতে হবে ১৪৩ কোটি ৪৮ লাখ ৩৪ হাজার টাকা।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) দুপুরে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, কানাডা থেকে ৪০ হাজার টন এমওপি সার আমদানি করা হবে। প্রতি টন ৩৫৬ দশমিক ২৫ মার্কিন ডলার দরে এর দাম পড়বে ১৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা।
মরক্কো থেকে কেনা হবে ৩০ হাজার টন সার। প্রতি টন ৫৬৮ দশমিক ৬৭ মার্কিন ডলার দরে এতে ব্যয় হবে ২০৮ কোটি ৮১ লাখ ৫৬ হাজার ২৪০ টাকা।
সৌদি আরব থেকে আমদানি করা হবে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার। প্রতি টন ৪২২ দশমিক ৬৬ মার্কিন ডলার দরে এর দাম পড়বে ১৫৫ কোটি ৪৫ লাখ ৪৩ হাজার ৪৮০ টাকা।
এছাড়া কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো), বাংলাদেশের কাছ থেকে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। প্রতি টন ৩৯০ দশমিক ৭৫ মার্কিন ডলার দরে এই সার কিনতে সরকারে খরচ করতে হবে ১৪৩ কোটি ৪৮ লাখ ৩৪ হাজার টাকা।